1. ashulia.nazrul@gmail.com : ashulia :
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা’ - আশুলিয়া প্রতিদিন
শিরোনাম:
কাশিমপুরে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন হয়েছে সাভারে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিছিন্ন করতে অভিযান তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে  আশুলিয়ায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত আশুলিয়ায় কিশোরগ্যাং এর ২ সদস্য আটক আশুলিয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ফুসলিয়ে বিবাহ করে অর্ধকোটি টাকা আত্নসাত বিএনপির নেতাকর্মীদের জড়িয়ে ষড়যন্ত্র মূলক মামলার প্রতিবাদ আশুলিয়া থানা বিএপির সংবাদ সম্মেলন উত্তাল আশুলিয়া শিল্পাঞ্চল শ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত অর্ধশত আশুলিয়ায় শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ খামারের গরু চুরি করতেই হত্যাকান্ড সাভারে চাঞ্চল্যকর পিতা-পুত্র হত্যাকান্ডে মূলহোতাসহ গ্রেফতার-২

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা’

  • সময়কাল : বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

তারা অভিযোগ করেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। এছাড়া এ ঘটনায় সহযোগিতা করেছেন আওয়ামী লীগের বেশ কিছু নেতা।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

সংবাদ সম্মেলনে মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন বলেন, শুধু অপারেশন ডালভাতের জন্য বা রেশন বৃদ্ধির জন্য পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানোর উদ্দেশ্যে এই হত্যাকাণ্ড। এই পরিকল্পনায় যুক্ত ছিল দেশের কিছু বিশ্বাসঘাতক, ছিল অপর একটি দেশের চক্রান্ত।

তিনি বলেন, এই হত্যাযজ্ঞের রেশ ধরেই এসেছে ৫ মে শাপলা চত্বরের গণহত্যা, ভোটারবিহীন নির্বাচন, শিক্ষা ব্যবস্থা-বিচার ব্যবস্থা ধ্বংস, দুর্নীতির মহোৎসব, গুম-খুনের অবাধ রাজত্ব। এ ঘটনায় অনেকে চাকরি হারান, অনেকে পদোন্নতি বঞ্চিত হন। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে এই হত্যাযজ্ঞের বিচার না করা হলে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় না আনা হলে ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে পাওয়া নতুন স্বাধীনতা মুখ থুবড়ে পড়বে।

সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা আরো বলেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের আগে ১৩ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টায় রাজধানীর বনানীতে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ সেলিমের বাসায় বিডিআরের ডিএডি হাবিব, ডিএডি জলিল, ল্যান্সনায়েক রেজাউল, হাবিলদার মনির, সিপাহি সেলিম, কাজল, শাহাবউদ্দিন, একরাম, আইয়ুব, মঈন, রুবেল, মাসুদ, শাহাদত ও জাকির (বেসামরিক) বৈঠক করেন। এর আগে-পরেও বিডিআর সদস্যরা বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন। সুবেদার গোফরান মল্লিক নবীন সৈনিকদের উদ্দেশে উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।

মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন বলেন, ২০০৮ সালের ১৭-১৮ ডিসেম্বর ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বাসাতেও হাবিলদার মনির, সিপাহি শাহাব, সিপাহি মনির বৈঠক করেন। নির্বাচনের আগের দিন সন্ধ্যায় বিডিআর দরবার সংলগ্ন মাঠে সিপাহি কাজল, সেলিম, মঈন, রেজা এবং বেসামরিক ব্যক্তি জাকিরসহ কয়েকজন বৈঠক করেন। সেনা তদন্ত কমিটি নানারকম বাধার মুখে পড়ে এবং সংশ্লিষ্ট অনেক সংস্থা ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের’ নির্দেশনার কথা বলে সহযোগিতা করা থেকে বিরত থাকে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোরশেদুল হক, কর্নেল (অব.) আবদুল হক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আমিনুল ইসলাম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সৈয়দ কামরুজ্জামান প্রমুখ।

নিউজটি সোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (দুপুর ১২:২৩)
  • ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
ABOUT US  CONTACT US  PRIVACY POLICY It is illegal to use any text, images, audio or video on this website without permission. © All rights reserved © Ashulia Protidin
Site Customized By NewsTech.Com